vai bon porn story আমাদের পরিবার, চার সদস্যের একটি ছোটো পরিবার। এই পরিবারের আমরা চার জন সদস্য হলাম, আমার বাবা, মা, আমি এবং আমার একটি ছোটো বোন, রঞ্জিতা। বাড়ির সবাই ওকে রঞ্জু বলে ডাকে,
কিন্তু ওর বেশির ভাগ বন্ধুরা ওকে রঞ্জিতা বলেই ডাকে। ওঃ হ্যাঁ, আমার নামটা বলতেই ভুলে গিয়েছি, আমি রণজিৎ, সবাই রনি বলেই ডাকে।আমার ছোটবোন, রঞ্জিতা আর আমার বয়সের মধ্যে মাত্র আঠারো মাসের তফাৎ। vai bon porn story
এখন, (অর্থাৎ ২০১১ তে), আমার বয়স ১৯+ আর আমার বোন রঞ্জিতা সবে ১৮ পার করলো। বাবা – মা এর মুখে শুনেছি যে আমার জন্ম নাকি পরিকল্পিত, কিন্তু আমার বোনের জন্ম নাকি পুরোপুরি একটা দুর্ঘটনা বা এক্সিডেন্ট।
যাই হোক, এক বছর ছয় মাস বড় হওয়া সত্ত্বেও, আমরা দুজনে কিন্তু একই ক্লাসে পড়তাম।দুর্ভাগ্যবশত পাঁচ বছর আগে, অসুখের কারণে, আমার স্কুলের একটি বছর নষ্ট হয়ে গিয়েছিলো।
তাই ভাগ্যের এই কৌতুক লীলার কারণে আমরা দুই ভাই বোন, বছর দুই আগে একই সঙ্গে মাধ্যমিক পরীক্ষা দিই, এবং এই বছর আবার একই সাথে উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা দেবার জন্য তৈরী হচ্ছিলাম।
একই ক্লাসে থাকার এবং একই বিষয় গুলো নিয়ে পড়ার একটি প্রধান সুবিধা হচ্ছে, আমরা দুজনেই একই জিনিসগুলির বেশিরভাগ অনুশীলন বা পড়াশুনা করছি।সুতরাং বেশির ভাগ সময়
আমরা সন্ধ্যায় একই সাথে আমাদের নিজেদের আলাদা আলাদা ঘরের পরিবর্তে, ডাইনিং রুমের টেবিলে বসে একত্রে পড়াশুনা করার এই অভ্যাসে পরেছি। আমাদের বাবা ছিলেন একটি মাল্টি ন্যাশনাল কোম্পানির উচ্চ
পদস্ত অফিসার আর আমাদের মা একটি ব্যাংক এর কর্মচারী। তাই সকালে আমরা সবাই প্রায় একই সঙ্গে ঘরের থেকে বের হই, আমরা দুই ভাই বোন স্কুলের জন্য, মা তার ব্যাংক এর দিকে আর বাবা তার অফিসের দিকে। vai bon porn story
বিকেলে প্রথমে আমরা দুই ভাই বোন বাড়ি ফিরতাম, প্রায় চারটা – সাড়ে চারটা নাগাদ। মা বাড়ি ফিরতো প্রায় বিকেল সাড়ে পাঁচটা – ছয়টা নাগাদ আর বাবার কোনো ঠিক নেই, কখনো সাতটা আবার কখনো রাত দশটা।
আমাদের সকলের কাছেই ঘরে ঢোকার আলাদা আলাদা চাবি আছে।আমাদের বাড়ি দোতালা, নিচে বড় একটি হল ঘর, অনেকটা ‘এল’ আকৃতির। এই হল ঘরটি বসার ঘর আর খাবার ঘর হিসাবে ব্যবহার করা হয়।
একতলায় হল ঘর ছাড়া, একটি রান্নাঘর, এবং একটি বড় শোবার ঘর ও ছিল। হল ঘরের এক প্রান্ত থেকে একটি সিঁড়ি উপরে দোতালায় উঠে গিয়েছে, যেখানে দুটো শোবার ঘর, একটি লাইব্রেরি ঘর এবং একটি লম্বা বারান্দা আছে। vai bon porn story
নিচের শোবার ঘরে বাবা – মা থাকেন এবং উপরের শোবার ঘর একটি আমার এবং অন্যটি আমার বোন রঞ্জুর। লাইব্রেরি ঘরটিতে বিভিন্ন ধরণের বই এবং একটি কম্পিউটার রাখা আছে।
আমাদের বাবা-মা খুব যে একটা রক্ষণশীল ছিলেন তা নয়, কিন্তু স্কুল আর লেখাপড়া তাদের কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ছিল, আর আমাদের – লেখাপড়া খারাপ যে লাগতো, তা নয়, তবে গল্পের বই পড়তেও ভালোবাসতাম।
তাহারা আমাদের টিভি দেখার সুযোগগুলি আমাদের স্কুলের রেসাল্টের সাথে বেঁধে রেখে ছিলেন, যার মধ্যে আমাদের ক্লাস পরীক্ষার ফলাফল সহ প্রতিটি সন্ধ্যায় পড়াশুনার জন্য কতটা সময় ব্যয় করি তার উপরে নির্ভরশীল ছিল।
তা সত্ত্বেও, তাহারা আমাদের দুজনকে সপ্তাহে একটা দিন, মানে শনিবার, রাত আটটার থেকে মাঝ রাত পর্যন্ত কম্পিউটারে সিনেমার সিডি দেখার স্বাধীনতা দিয়েছিলেন। এই স্বাধীনতা বোধ হয়
আমাদের মাধ্যমিক পরীক্ষার ভালো ফলের উপহার বলা যায়। বাকি এমন কোনো কড়াকড়ি আমাদের উপর তেমন ছিল না আর আমাদের যে খুব একটা অসুবিধা হত তা নয়, কারণ আমরা দুজনেই লেখাপড়ায় মোটামুটি ভালো ছিলাম। vai bon porn story
আমরা স্কুলে বন্ধুদের সাথে খেলাধুলাও করতাম, এবং আমরা সোসাইটিতে খুব যে একটা জনপ্রিয় ছিলাম তা বলবো না, তবে সবার সাথে ভালো ভাবেই মিশতাম। আমাদের
দুজনারোই আলাদা আলাদা বন্ধু মহল রয়েছে এবং আমরা সামাজিক বেমানান ছিলাম না। আমরা সম্পূর্ণ স্বাভাবিক ছিলাম, এবং আমাদের ভাই বোনের মধ্যে সম্পর্ক খুবই মধুর আর খোলামেলা ছিল।
গত বছরটি বেশ কিছুটা আকর্ষণীয় ছিল, তার কারণ আমার বোন রঞ্জু, তার নিজের ‘শারীরিক’ বিভাগে, তার বয়সী বাকি মেয়েদের শরীরের গঠন কে শেষ পর্যন্ত প্রায় ধরে ফেলেছিলো।
রঞ্জুর বক্ষের প্রকাশ, অন্যান্য মেয়েদের তুলনায় ধীর গতিতে এবং বেশ দেরিতে শুরু হয়েছিল এবং একটা সময় ছিল যখন তার যে অন্যান্য মেয়েদের মতন বক্ষ নেই, সেই জন্য সে সবসময় চিন্তিত ছিল।
মাঝে মাঝে সে আমার কাছেও তাই নিয়ে দুঃখ প্রকাশ করেছে। তখন আমি তাকে সান্তনা দিতাম আর বলতাম, “তোর বুকে দেখবি সব থেকে সুন্দর স্তন গজাবে, তখন মনে থাকে যেনো,
আমি মূল্যবান কথাটি বলেছিলাম।মাঝে মাঝে ওর বুকে ডলেও দিতাম আর বলতাম, “হ্যাঁ রে, উঠছে দুটো পাহাড় তোর বক্ষে।” রঞ্জু শুধু হাসতো আর আমাকে জড়িয়ে ধরে আমার গালে চুমু খেতো।
কিন্তু এই বছর আর তা নয়। এখন আর কোনও সন্দেহ নেই কারণ এখন তার বক্ষ একটু একটু করে ভরাট হয়ে উঠেছে এবং এখন সত্যিই তার স্তনগুলি ছোটো হলেও দেখতে দুর্দান্ত ছিল।
রঞ্জু তার স্তন দুটি সম্পর্কে বেশ গর্বিত ছিল এবং খুব বেশি না হলেও কিছুটা প্রদর্শনশীল পোশাক পরতে শুরু করলো।আগেও বলেছি যে আমার বাবা-মা খুব একটা ধার্মিক বা রক্ষণশীল ছিলেন না,
তবুও খুব বেশি প্রদর্শনকারী বা উগ্র সাজগোজ পছন্দ করতেন না, তাই তারা রঞ্জুর পোশাক গুলির উপর নজর রেখেছিলো। কিন্তু রঞ্জু তাদের চোখে ধুলো দিয়ে, বিদ্রোহের উপায় খুঁজে বের করেছিল।
মাধ্যমিক পরীক্ষার পর, এগারো ক্লাসে উঠে, আমাদের স্কুলের পর, সপ্তাহে তিন দিন, এক ঘন্টার টিউশন ক্লাস করতে হতো। কিন্তু দুজনারি যে একই ক্লাস বা একই দিনে টিউশন ছিল তা নয়। সোম,
বৃহস্পতি আর শুক্রবার আমার টিউশন ক্লাস করতে হতো আর রঞ্জুর টিউশন ক্লাস ছিল মঙ্গল, বৃহস্পতি আর শনিবার।অর্থাৎ, বুধবার স্কুলের পর যেহেতু আমাদের কোনো টিউশন ক্লাস করতে হতো না,
আমরা দুজন একসঙ্গে স্কুল থেকে বাড়ি ফিরতাম। বাড়িতে যেহেতু তখন আমরা এক দের ঘন্টা একা থাকতাম, তখন আমরা দুজন বসে মনের কথা, একজন আরেকজন কে শোনাতাম। এই ভাবেই আমাদের দিন কাটতো। vai bon porn story
বারো ক্লাসে ওঠার পর, সেই রকমই এক বুধবার, স্কুল থেকে ফিরে, রঞ্জু হাত মুখ ধুয়ে, জামাকাপড় পাল্টে, আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে এদিক ওদিক করে ঘুরে নিজের বুক দেখে চলেছিল। আমি দেখতে পেয়ে ঠাট্টা করে বলেছিলাম,
দেখ আমি বলেছিলাম না, তোর ও সুন্দর দুটি স্তন উঠবে! ফললো কিনা আমার কথা। সত্যিই তোর স্তন দুটো খুব সুন্দর। আর হবেই বা না কেন বল, মাঝে মাঝে ডলে দিতাম না তোর বুক?
রঞ্জু আমার দিকে ঘুরে দাঁড়ালো আর মুখে একটা বেশ খুশি খুশি ভাব করে আমার দিকে এগিয়ে আসতে আসতে বললো, “এই ছোটো ছোটো দুদু গুলো বুঝি তোর খুব পছন্দ, তাই না,
এবং আমাকে জড়িয়ে ধরে আমার ঠোঁটের উপর তার ঠোটটা চেপে ধরে চুমু খেলো। আমি একটু হকচকিয়ে গেলাম।রঞ্জু তার মাথাটা একটু পেছনে নিয়ে, আমার দিকে তাকিয়ে হেঁসে বললো,
কি রে, চুপ করে আছিস কেনো? জানিস তো, চুপ করে থাকা মানে হলো সম্মতিসূচক। তার মানে, আমি ধরে নিতে পারি যে তোর খুব পছন্দ আমার ছোটো ছোটো দুদু দুটো, তাই তো? তাহলে এখনি তুই আমাকে চুমু খা,
আমার অভিমত পাল্টাবার আগে।এই বলে আমার মাথা ধরে আবার আমার ঠোঁটে ঠোঁট লাগিয়ে চুমু খেতে শুরু করলো।আমাদের ঠোঁট দুটো একত্রিত হয়ে গেলো এবং একসময় আমি অনুভব করলাম
যে রঞ্জুর জিভ আমার ঠোঁটের উপর আলতো ভাবে ছুঁয়ে, দুই ঠোঁটের ভেতরে ঢোকার চেষ্টা করে চলেছে। সে তার হাতগুলি দিয়ে আমার ঘাড়ে আলতো করে চেপে ধরেছিল আর আমার হাত তার পিঠের পিছনে, কোমরের কাছে ছিল। vai bon porn story
আমরা আবেগের সাথে বেশ অনেকক্ষণ ধরে চুমু খেলাম যেন আগামী কাল আর আসবে না। আমি সেই মুহুর্তে সম্পূর্ণ হারিয়ে গিয়েছিলাম; এটি আমার জীবনের প্রথম চুম্বন, কোনো মেয়ের সাথে
এটিই আমার প্রথম চুম্বন ছিল এবং সেই মেয়েটির প্রতি আমার একটা তীব্র অনুভূতি তৈরী হতে শুরু করলো।আমি যেমন এই ব্যাপারে অনভিজ্ঞ ছিলাম তাই আমি রঞ্জুর প্রতিটি পদক্ষেপ অনুসরণ করার চেষ্টা করলাম।
রঞ্জুকে যেনো আরও স্বাচ্ছন্দ্য এবং নিয়ন্ত্রণে মনে হয়েছিল। যখন তার জীভ আমার মুখে আক্রমণ করেছিল, আমি তার সংকেতটি নিয়ে আমার জীভ ও তার জীভের সাথে নাচাতে লাগলাম।
আমাদের হাত আমাদের হালকা পোশাক পরিহিত দেহের উপরে ঘোরাফেরা করতে লাগল।আমার একটা হাত তার মাথার থেকে নিচে নামতে লাগলো আর গলা বেয়ে নেমে তার বক্ষের পাশে চলে আসলো।
আমি তার স্তনের পাশে আমার হাতটি পরীক্ষাস্বরূপ ধরে রাখলাম, আর অপেক্ষা করতে থাকলাম, এই আশায় যে যদি কোনোরকম মৌনসন্মতি রঞ্জুর তরফ থেকে পাওয়া যায়।
আমি আমার উত্তর পেয়ে গেলাম যখন দেখলাম রঞ্জু নতুন করে আরো বেশি আবেগের সাথে আমাকে জড়িয়ে চুমু খেতে লাগলো। আমি রঞ্জুর ব্রা বিহীন টি-শার্টের উপর দিয়েই তার স্তনগুলি ঘষে
এবং আস্তে আস্তে টিপে দিতে লাগলাম, আর আমার প্রচেষ্টার প্রতিক্রিয়া হিসাবে রঞ্জুর গলা দিয়ে একটা দীর্ঘশ্বাস বেরিয়ে গেলো।আমরা এইভাবে অনেকক্ষন ধরে একে অপরকে জড়িয়ে ধরে,
সারা শরীরে হাত বুলিয়ে আদর করে, চুম্বনের পর চুম্বন দিয়ে গেলাম। যখন শেষ পর্যন্ত আমরা থেমে, আলাদা হলাম, রঞ্জু লজ্জায় আমাকে তার ঘর থেকে প্রায় ধাক্কা মেরে বের করে দরজা বন্ধ করে দিলো
আর আমি ভীষণ একটা খুশি মনে নিজের ঘরে ঢুকে, হাত পা ছড়িয়ে, বিছানায় শুয়ে পড়লাম।এই ঘটনার বেশ কিছুদিন পর, একদিন সন্ধ্যায় আমরা দুজন পড়াশুনা করছিলাম।
আমরা রোজকার মতন ডাইনিং টেবিলে সামনা সামনি বসে পড়ছিলাম। আমি অঙ্ক কোষছিলাম, আর রঞ্জু জীবন বিজ্ঞান এর পড়া করছিলো। সেদিন বাবা বাড়িতে ছিলো। আমাদের বাবা – মা একটু দূরে,
সোফায় বসে টিভি দেখছিলো। টিভি টি আমাদের দৃষ্টির বাইরে, আওয়াজ খুব ধীমে চলছিল।একটি সাধারণ ঘরোয়া সন্ধ্যা আমাদের বাড়ির। আরো ঘন্টা দুই পড়াশুনার পর, আমার বোন আর আমি,
টিভির সামনে বসার অনুমতি পাবো। সেদিন সন্ধ্যায় বার বার মনে হচ্ছিলো কোনো একটা জিনিস আমার চোখে পরেছে যেটা অন্যান্য দিনের তুলনায় আলাদা কিন্তু ঠিক বুঝতে পারছিলাম না।
তাই ভালো করে দেখার চেষ্টা করলাম। রঞ্জু তার মাথা সামনের দিকে ঝুঁকিয়ে, তার মুখের মধ্যে জীভ দিয়ে খোঁচা মেরে ডান দিকের গাল টা ফুলিয়ে চলেছিল, যেটা সে
সাধারণত করে থাকে যখন খুব মনোযোগ সহকারে পড়াশুনা করে। সে একটি সুন্দর আঁটসাঁট হলুদ রঙের ছোটো শার্ট বা টপ বলা যায়, এবং একটি আলগা হাটুর নিচ অব্দি লম্বা লাল স্কার্ট পরে ছিল।
গায়ের টপটি “আঁটসাঁট” ছিল কারণ টপ টি মূলত রঞ্জুর দুই বছর আগের শরীরের মাপের ছিল, যা বর্তমানে অনেক বেশি বিকশিত ও উন্নত। কিন্তু আমার নজরে পরে গেলো, আমি আগে
আলাদা কি অনুভব করেছিলাম – রঞ্জু আজ তার টপ এর উপরের দুটো বোতাম খুলে রেখেছে, এবং তার ফলে, তার জামার সামনে, বুকটা খোলা অবস্থায় ছিল আর আমি স্পষ্ট তার লেস যুক্ত ব্রা দেখতে পারছিলাম।
খালি তাই নয়, রঞ্জু একটু সামনের দিকে ঝুঁকলে, তার ব্রায়ের ফাঁক দিয়ে, তার সুন্দর নরম ফর্সা বক্ষের ফুলে ওঠা অংশ উঁকি মেরে চলেছিল, যেন কারো নজরের সাথে লুকোচুরি খেলে চলেছে।
বক্ষের খাজ এবং স্তন সবসময়ই আমার নজর কেড়ে নেয়, সে যে কোনো মেয়েরই হোক না কেন!আমার এই সবে যৌবনে পা দেওয়া বয়সে, কোনো নারীর ক্লিভেজ বা বক্ষের খাজ এবং স্তন,
এই দুইটি একটি চুম্বকের মতো চোখ দুটোকে আকর্ষণ করে এবং সেই নারী আমার বোন হলেও, তার এই সূক্ষ্ম লেস যুক্ত ফ্যাব্রিকের নীচে গোলাকার এই নিখুঁত সাদা নরম স্তনের ফোলাভাব ছিল অদ্ভুত এক আকর্ষণীয় দৃশ্য। vai bon porn story
প্রথম দিকে আমি যে কি করবো, অন্য কোথায় তাকাবো, বুঝে উঠতে পারছিলাম না, এবং চোখ সরিয়ে বইয়ের দিকে জোর করে রাখলেও, কিছুতেই নিজের চোখকে বাধা দিতে পারছিলাম না,
আর বার বার উঁকি মেরে নিজের বোনের বক্ষের দিকে তাকিয়ে যাচ্ছিলাম। তার উপর আমার দুপায়ের ফাঁকে, আমার পুরুষাঙ্গটিও একটু একটু মাথা চারা দিয়ে, মৃদু শক্ত হতে শুরু করেছে – আমার নিজের বোনের স্তনের আংশিক এক ঝলক দেখে – বেশ উদ্ভট ব্যাপার।
এক পর্যায়ে সে আমার দিকে তাকালো, আমার সাথে চোখা চোখি হলো এবং সে ঠোঁটের কোনে একটি হাসি দিয়ে আবার তার নিজের কাজের দিকে মনোযোগ দিলো। আমার বুক ধরফর করছিলো,
রঞ্জু কি খেয়াল করেছে আমার তার দিকে উঁকি মেরে তাকানো? আমি আমার মাথা সামনের দিকে ঝুঁকিয়ে, আমার অঙ্ক গুলো করার চেষ্টা করে গেলাম – কি করে যেন অঙ্ক গুলো এখন আরো কঠিন হয়ে উঠেছে। vai bon porn story
আমি আরো একবার উঁকি মেরে তাকালাম, আর দেখলাম যে রঞ্জু আরো একটু বেশি সামনের দিকে ঝুঁকে আছে আর জামার আরো কয়েকটা বোতাম মনে হলো খোলা কারণ এবার তার বুক,
ব্রা এর নীচ থেকেও উন্মুক্ত হয়ে গিয়েছিল আর আমি এবার বুকের উপর থেকে নীচে সমস্ত পথ দেখতে পাচ্ছিলাম। আমি দেখতে পেলাম তার পুরো স্তনটি পাতলা লেস যুক্ত একটি ফ্যাব্রিক এ জড়ানো আর তার নিচে পেটের ও কিছু অংশ দেখা যাচ্ছিলো। vai bon porn story
এমনকি আমার যেন মনে হলো, আমি তার স্তনের ফুলে ওঠা বোঁটা ও বুঝতে পারছি। বিশেষ কিছু নয়, তবে আমার কাছে এটিই যেন স্বর্গ ছিল। আমার চিন্তা ধারা সেই মুহূর্তে পুরোপুরি ঘোলাটে হয়ে গিয়েছিলো,
পুরোপুরি ওলোট পালট। রঞ্জু আবার আমার চোখের দিকে তাকালো এবং আমি সঙ্গে সঙ্গে অপরাধীর মতন মাথা নিচু করে আমার অঙ্কের বইয়ের সংখ্যা চিত্র গুলির দিকে ফিরে গেলাম।
আমি তারপরে মাথা নিচের দিকে ঝুঁকিয়ে রাখলাম।কয়েক মিনিট পর আমার নজরে পড়লো একটি ছোটো সাদা চৌকো কাগজের টুকরো আমার দৃষ্টির মনোদিগন্তে এগিয়ে আসছে।
বুঝলাম কাগজটি একটি চিরকুট। মাথাটা একটু তুলতেই দেখতে পেলাম রঞ্জু তার হাত টেবিল থেকে টেনে, বইয়ের উপর রাখছে। সে আমার দিকে একবারের জন্যও তাকাচ্ছে না।
আমি একবার মাথা ঘুড়িয়ে বাবা – মা কে দেখে নিলাম। বাবা – মা কখনোই পছন্দ করতেন না যে আমরা পড়াশুনার সময় কথা বলি, যদি না সেটা পড়াশুনা সম্পর্কে হয়, আর রঞ্জু কোনোদিনো এই রকম কাজ আগে কখনো করে নি। vai bon porn story
আমি ধীরে ধীরে আমার হাত বাড়িয়ে চিরকুট টি নিজের হাতে নিয়ে, হাতটি আবার টেনে আমার বইয়ের উপর রেখে, চিরকুটটি উল্টে দেখলাম। শুধু বড় বড় অক্ষরে লেখা :‘হুলো বিড়াল’
আমার মুখ লাল হয়ে উঠলো। যাঃ ধরা পরে গিয়েছি! যখন শেষ পর্যন্ত মাথা তুলে তাকালাম রঞ্জুর দিকে, দেখি যে সে চুপচাপ নিজের মনে হেঁসে যাচ্ছে, আর আমার সাথে চোখা চোখি হতেই একগাল হেঁসে দিলো।
তখনো তার জামার বোতাম খোলা, তার লেস যুক্ত ব্রা টি দেখা যাচ্ছে আর তার স্তনের ফোলা অংশটি নিখুঁত ভাবে দৃশ্যমান। তবে সত্যি কথা বলতে কি, তখন আমি বেশ অমনোযোগী হয়ে পরেছিলাম
এবং স্কুলের কাজগুলিতে যেমন পারছিলাম তেমন নিজের মনোযোগ দেবার চেষ্টা করে যাচ্ছিলাম। মিনিট দশ এই ভাবে চুপচাপ নিজের বই খাতার দিকে তাকিয়ে থাকতে থাকতে আমি চিন্তা করতে লাগলাম
কি ভাবে আমার বোন রঞ্জু টের পেলো যে আমি তার দিকে তাকিয়ে ছিলাম.এমনকি তার বক্ষের দিকে তাকিয়ে দেখছিলাম, এবং তা সত্ত্বেও সে তার জামার বোতাম লাগায় নি, বড়ঞ্চ আরো কয়েকটা বোতাম খুলে ধরেছে। vai bon porn story
আমি আবার আড়চোখে রঞ্জুর দিকে তাকালাম, আমাদের চোখা চোখি হলো, ও আমার দিকে তাকিয়ে মিষ্টি একটা হাসি দিলো। তখনো তার জামার কয়েকটা বোতাম খোলা, তার বক্ষ তখনো ‘উন্মুক্ত’।
আমি আমার বইয়ের মধ্যে লুকোনো সেই চিরকুটটি এবার সাহস করে বের করলাম আর তার উল্টো দিকে লিখেলাম:‘আমি নিরুপায়,অক্ষম’এবং আস্তে করে চিরকুটটি ভাঁজ করে, রঞ্জুর দিকে ঠেলে দিলাম।
রঞ্জু আমার দিকে তাকিয়ে, তার হাত চিরকুট টির উপর রেখে, আস্তে আস্তে চিরকুট সহ তার হাতটি টেনে, তার বইয়ের উপর রাখলো। ধীরে ধীরে চিরকুটটি খুললো। আমি তাকে চিরকুটটি পড়তে দেখলাম।
রঞ্জু চিরকুটটি পড়ে একটু হাঁসলো আর সোজা আমার দিকে তাকালো, তারপর তার হাতের আঙ্গুল উঠিয়ে নিজের পরণের জামাটির থেকে যেন কিছু ঝেড়ে ফেলছে ভাব দেখিয়ে,
মুখ দিয়ে আওয়াজ বের করলো: ‘চক চক চক।আমি দেখতে পেলাম, রঞ্জু আবার একটি ছোটো কাগজের টুকরো বের করে কি যেন লিখলো, ভাঁজ করলো, আস্তে কিরে এগিয়ে দিলো টেবিলের মাঝখানে।
আমি কিছুক্ষন চিরকুট টির দিকে তাকিয়ে রইলাম, কি লেখা আছে এবার? বুকের মধ্যে যেন দপ দপ করে কেউ হাতুড়ি পেটাচ্ছিলো, কেন জানিনা, ভয়তে আমি অনড় ছিলাম, বাবা – মা এর দিকে একবার নজর দিলাম। vai bon porn story
রঞ্জু কি লজ্জা পেয়েছে? হাত বাড়িয়ে চিরকুটটি তুললাম, বইয়ের পাতার মধ্যে রেখে, ভাঁজ খুলে দেখি লেখা আছে: কিন্তু কেন??আমার হৃৎপিণ্ড তখনো জোরে জোরে ধরফর করছিলো, মুখ লাল হয়ে ছিল।
রঞ্জু আমাকে ক্ষেপাচ্ছিলো, পেছনে লাগার চেষ্টা করছিলো, একটু যেন ছিনালি পানাও করছিলো। আমিও একটি সুযোগ নিলাম, বেশ মজা লাগছিলো, যদি রঞ্জু ফ্লার্ট করতে পারে তাহলে আমারো পাল্টা ফ্লার্ট করতে কোনো অসুবিধা নেই।
পাল্টা চিরকুট পাঠালাম:‘কারণ,তোর জোড়া মানিক দেখতে যে অপূর্ব’রঞ্জু যখন চিরকুটটি পড়ে দেখলো, তখন তার মাথাটি আক্ষরিক অর্থেই একটু পিছনে চলে গিয়েছিল এবং সে আমার দিকে চোখ বড় বড় করে তাকিয়ে, vai bon porn story
তার ভুরু দুটি উপরের দিকে তুলে, তার যেন প্রতিক্রিয়া প্রকট করার চেষ্টা করছিলো, যেন আকারে ইঙ্গিতে বলছিলো, ‘আশ্চর্য্য! তুই যে এটি লিখতে পারিস তা আমি বিশ্বাস করতে পারছি না।
এবং তারপরেই তার মাথা নেমে গেল। রঞ্জু অন্য একটি কাগজের চিরকুট তৈরী করলো আর তাতে দ্রুত লিখতে শুরু করলো:তোর এইগুলোর দিকে নজর দেওয়া উচিৎ নয় – কিন্তু …তোর কি সত্যিই তাই মনে হয়?
আমি ঠিক জানিনা!! আমার মনে হয় এইগুলো খুব ছোটো,আর আমার মনে হয়না,যে দুটো একই মাপের,মনে হয় আলাদা দেখতে।কোনো ছেলের মতামত পেতে পারলে ভালোই লাগে,যদিও বা, ছেলেটি তুই।
আমি চিরকুট টি ভালো করে পড়লাম। আমরা দুজন দুজনার সাথে খুব খোলা মেলা ভাবে মিশতাম, কিন্তু আমি এর আগে কখনো ওর দেহ বা শরীরের গঠন নিয়ে কোনো দিনো
কোনো মন্তব্য করিনি, আর আমি কিছুতেই বুঝে উঠতে পারছিলাম না যে আমি এবার ওর লেখার উপরে কিভাবে আমার প্রতিক্রিয়া জানাবো …. আমাদের খেলা কোন দিকে চলেছে।
রঞ্জু আমার দিকে তাকালো, মনে হলো ওর যেন একটু লাজুক লাজুক দৃষ্টি, গাল দুটোও যেন একটু লাল হয়ে উঠেছে। কিন্তু কি জঘন্য! এখনো তার জামার উপরের চারটে বোতাম খোলা,
আর সে আমাকে তার বক্ষ দেখতে দিচ্ছিলো, হাসছিলো, যখন সে আমার দিকে তাকিয়ে বুঝতে পারলো যে আমি তার প্রদর্শীত লেসে যুক্ত ব্রা দিয়ে ঢাকা স্তনের দিকে তাকিয়ে আছি।
আমার চোখের পাতা ফরফর করছিলো, সারা মুখ দিয়ে যেন একটি গরম আভা বেরোচ্ছিলো। আমি আর কিছু চিন্তা না করে একটি চিরকুটে লিখে পাঠালাম:আমি মনে করি
তারা নিখুঁত এবং সুন্দর’
রঞ্জু চিরকুট টি নিয়ে পড়লো, আর আমার দিকে তাকিয়ে একটি সুন্দর মিষ্টি হাসি দিয়ে, চিরকুট টি ভাঁজ করে তার ব্রা এর মধ্যে ঢুকিয়ে দিলো, ঠিক তার ডান স্তনের উপর, আর জামার বোতাম গুলো লাগিয়ে জামাটা ঠিকঠাক করে নিলো। vai bon porn story
সে আমাকে চোখের ইশারা করে ঘড়ির দিকে তাকাতে বললো।আমি তাকিয়ে দেখি রাত সাড়ে নয়টা বাজে। অর্থাৎ আমাদের পড়াশুনার সময় শেষ, আমরা এখন আধ ঘন্টা, রাতের খাবার খাওয়ার আগে পর্যন্ত এবার টিভি দেখতে পারি।
রঞ্জু তার বই খাতা গুছিয়ে রেখে উঠে দাঁড়ালো। আমিও ওর দেখা দেখি বই খাতা গুছিয়ে রেখে ওর পেছন পেছন বাবা – মা এর পাশে গিয়ে বসলাম আর এক সাথে টিভি দেখতে লাগলাম।
বাবা জিজ্ঞেসা করলো, “সব ঠিক মতন পড়া হয়েছে?রঞ্জু আমার আগে উত্তর দিলো, “হ্যাঁ, আজকের পড়া টা এমন কোনো কঠিন ছিল না।ভালো, তোরা দুজনেই দেখছি আজ বেশ মনোযোগ সহকারে পড়াশুনা করছিলি,
বাবা মন্তব্য করলো।আমি মাথা নেড়ে শুধু বললাম, “হুঁহ হুঁহ।আমি ভালো করেই জানি যে আজ আমি সব পড়া শেষ করে উঠতে পারি নি। তখন আমার মন, ধ্যান সব অন্য কোথাও ছিল, উড়ে বেড়াচ্ছিলো।
আজ রাত্রে খাওয়া দেওয়ার পরে, নিজের ঘরে বসে পড়া শেষ করতে হবে, কিন্তু এখনো তো মনের মধ্যে অন্য কিছু দেখে যাচ্ছি, রঞ্জুর সুন্দর গোল গোল দুটো লেস যুক্ত ব্রা দিয়ে ঢাকা স্তন গুলির ছবি।
একবার রঞ্জুর দিকে তাকালাম। সে একটি সিঙ্গল সোফাতে, পা ভাঁজ করে বসে, একটি বালিশ তার কোলে রেখে টিভি দেখছিলো। আমার দিকে তাকালো, আর যেই আমাদের চোখা চোখি হলো, একটি সুন্দর মিষ্টি হাসি দিলো। vai bon porn story
রঞ্জুর গাল দুটো বেশ ভরাট, সুন্দর দেখতে ছিল, (যা এখনও কিছুটা লাল ছিল), হাঁসলে একটু টোল পরে। তার চোখ দুটো সুন্দর টানা টানা, একটা মায়াবী দৃষ্টি, মুখশ্রী বেশ মেয়েলি।
আমি তার ঘন কালো মাথা ভরা চুল এর দিকে তাকালাম, তার কাঁধের উপর থেকে মাঝ পিঠ পর্যন্ত বিস্তৃত। কানের কাছে, এক ফালি চুল নিয়ে আঙুলে পেঁচিয়ে সে খেলে যাচ্ছিলো। আমি জানি আমার বোন বেশ সুন্দরী।
রঞ্জু, হাটু ভাঁজ করে, অর্ধ পদ্মাসন করে বসে, তার ঘেড় দেওয়া লাল স্কার্ট দিয়ে পা ঢেকে, সিঙ্গল সোফার উপর বসে ছিল। আমি তার শার্টের ভিতর থেকে তার স্তনের নরম
ফুলে ওঠা ঢেউয়ের আকৃতি লক্ষ্য করলাম, তার জামাটি তার শরীরের অনুপাতে ছোটো হাওয়ায়, তার বুক জুড়ে বেশ আঁটসাঁট হয়ে আঁকড়ে ছিল। মনের মধ্যে একটা ভালো লাগার ঢেউ বয়ে গেলো।
আজকের রাত্রে আমাদের মধ্যে যে ধরনের একটা অদ্ভুত আকর্ষণ শক্তি সৃষ্টি হলো, তা আগে কখনও অনুভব করিনি। যখনি আমাদের চোখা চোখি হয়েছে, রঞ্জু একটা
মিষ্টি হাসি দিয়ে, মাথাটা একটা ঝাঁকুনি দিয়ে, তার চুলগুলো পিঠের উপর ফেলেছে, এবং আমি, জীবনে প্রথম বার আমার ছোটো বোনের সামনে লজ্জায়, কথা বলতে অক্ষম হয়ে পরেছিলাম।
আমি খালি আমার সেই চিরকুটে লেখাটি চিন্তা করছিলাম, ঐযে শেষ যেটাতে আমি লিখেছিলাম, ‘আমি মনে করি তারা নিখুঁত এবং সুন্দর,’ সেই চিরকুটটি, যেটি এখনো রঞ্জুর
ব্রা এর ভিতর, তার ডান স্তনের উপরে রয়েছে …… আমি যেন কল্পনা করে দেখতে পাচ্ছিলাম ভাঁজ করা সেই চিরকুট টির রূপরেখা তার ব্রা এবং জামার উপর দিয়ে।